দলীয় ও জাতীয় পতাকা উত্তোলন, শহরের প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ ও সিপাহী-জনতা বিপ্লবের ঐতিহাসিক গুরুত্ব আলোচনা
বাগেরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে র্যালী ও আলোচনা সভা
- আপডেট সময় ০৪:২২:২৪ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৭ নভেম্বর ২০২৫
- / ৬ বার পড়া হয়েছে
বাগেরহাটে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে শুক্রবার (৭ নভেম্বর) জেলা বিএনপির কার্যালয়ে জাতীয় ও দলীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। বিকালে শহরের কেন্দ্রীয় শহীদ মিনার চত্বরে আলোচনা সভার পর এক বর্ণাঢ্য র্যালী বের করা হয়। র্যালীটি শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে শহীদ মিনার চত্বরে এসে শেষ হয়।
আলোচনা সভায় বক্তৃতা করেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির গবেষণা বিষয়ক সম্পাদক কৃষীবিদ শামিমুর রহমান শামিম, কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য শেখ মুজিবুর রহমান, এ্যাডভোকেট শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু, জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ও জেলা সমন্বয়ক এম.এ. সালাম, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক ইঞ্জিনিয়ার এটিএম আকরাম হোসেন তালিম। এ সময় জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক খাদেম নিয়ামুল নাসির আলাপ, শেখ শমশের আলী মোহন, জেলা বিএনপির সদস্য ব্যারিস্টার জাকির হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার মাসুদ রানা, জেলা যুবদলের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মোঃ সুজন মোল্লা, শ্রমিক দলের সাবেক সভাপতি ও বাস মালিক সমিতির সভাপতি সরদার লিয়াকত আলী, সেচ্ছাসেবক দলের আহ্বায়ক জাহিদুল ইসলাম শান্ত, মহিলাদলের সভাপতি শাহিদা আক্তার, পৌর বিএনপির সভাপতি শেখ শাহেদ আলী রবি, সদর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সৈয়দ নাসির আহম্মেদ মালেক ও সাংগঠনিক সম্পাদক মোঃ কামরুজ্জামান শিমুলসহ অন্যান্য নেতা-কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা বলেন, ১৯৭৫ সালের এই দিনে সমগ্র জাতি যখন অনিশ্চয়তার মুখোমুখি, তখন সিপাহী-জনতার মিলিত বিপ্লব জাতীয় স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র নস্যাৎ করে দেশের জন্য এক অনন্য নজির সৃষ্টি করে। শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানকে বন্দিদশা থেকে মুক্ত করে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত করা হয়। তিনি দেশের ক্রান্তিময় পরিস্থিতি থেকে উত্তরণ ঘটিয়ে বহুদলীয় গণতন্ত্রের সূচনা ও উন্নয়নমূলক রাজনীতির পথপ্রদর্শন করেন।




















